সনাতন ভারত পার্টি - পশ্চিমবঙ্গে আপনাকে স্বাগত
সনাতনী নবজাগরণের উদ্ঘোষণা
আমরা একটি উজ্জ্বল, নিরাপদ, আত্মনির্ভর, সমৃদ্ধ ভারতের জন্য এবং আমাদের সনাতন সভ্যতাকে রক্ষা করার জন্য লড়াই করছি যা সবদিক থেকে ক্রমাগত আক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সনাতন ভারতীয় সমাজের দ্ব্যর্থহীন রাজনৈতিক কণ্ঠস্বর।



Contact Us
Email : info@sanatanbharat.online
Mobile: +91 7450050054
Our Location
B-145, Sonali Park, Bansdroni, Kolkata - 700070
সপ্ত সংকল্প
প্রথম সংকল্প
একম সনাতন ভারত দলের সর্বপ্রধান অঙ্গীকার হলো ভারতীয় সংবিধানের পরিপূর্ণ সংশোধন এবং গণতান্ত্রিক হিন্দু রাষ্ট্রের সূচনা। এর সাথে সাথে সাংবিধানিকভাবে দেশের সনাতন সংখ্যাগরিষ্ঠদের প্রথম শ্রেণীর নাগরিকত্ব প্রদান। হিন্দু গণহত্যা এবং ভারতবর্ষের প্রতিটি রাজ্যে এলাকা ভিত্তিক জনসংখ্যাগত পরিবর্তন করে হিন্দুদের ক্রমাগত দুর্বল করার অপপ্রয়াস কে পরিপূর্ণ প্রতিরোধ। (ল্যান্ড জিহাদ এবং অন্যান্য উপায়ে যা প্রতিনিয়ত সংগঠিত হয়ে চলেছে) এই জাতীয় জঘন্য চক্রান্ত ও অপপ্রয়াস কে একটি উপযুক্ত আইনের মাধ্যমে দেশদ্রোহীতা মূলক অপরাধ হিসাবে ঘোষণা করা এবং যা শাস্তি যোগ্য মৃত্যুদণ্ড মূলক অপরাধ রূপে পরিগণিত হবে।
দ্বিতীয় সংকল্প
রাষ্ট্রসেঙ্ঘর নিয়ম অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার 5% এর কম একটি ধর্মীয়/ভাষাগত জনগোষ্ঠী গুলিকেই একমাত্র “সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ে” রূপে সংজ্ঞায়িত করার জন্য সংবিধান সংশোধন করা। ভারতবর্ষে কে বিশ্ব-সনাতনীদের জন্য “প্রাকৃতিক হোমল্যান্ড” হিসাবে ঘোষণা করা এবং তাদের জন্য পূর্ণ নাগরিকত্বের অধিকার কে সক্ষম করা।
তৃতীয় সংকল্প
মন্দিরে ঈশ্বরের কর্তৃত্বই সর্বোচ্চ – এটির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। হিন্দু মন্দির/মঠের উপর থেকে রাজ্য/কেন্দ্রীয় সরকারি নিয়ন্ত্রণ শেষ করা। কাশ্মীরের প্রাচীন সূর্য মন্দির “মার্তান্ড মন্দির” এর অবিলম্বে পুনর্গঠন এবং পুনঃপ্রতিষ্ঠা; মথুরায় “শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি” এবং কাশীতে (বারানসী) জ্ঞানবাপি তীর্থক্ষেত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
চতুর্থ সংকল্প
সমগ্র হিমালয়ে অবস্থিত রাজ্যগুলির সনাতনী পরিচয় অক্ষুন্ন রাখা। কাশ্মীর থেকে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ জম্মুকে আলাদা পুর্নাঙ্গ রাজ্য ঘোষণা ও অবশিষ্ট কাশ্মীর কে দুটি কেন্দ্র শাষিত রাজ্য বানানো যার এক অংশে বিতাড়িত হিন্দুদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা।
পঞ্চম সংকল্প
গোহত্যার উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা। এবং পবিত্র গাভী মাতা, মা গঙ্গা এবং শ্রী রাম সেতুকে জাতীয় ঐতিহ্যের প্রতীক হিসাবে ঘোষণা করা এবং সংবিধানের প্রস্তাবনায় ১৯৭৬ সালে কালা “এমারজেন্সি পিরিয়ড” এর সুযোগ নিয়ে, তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে যুক্ত করা “ধর্মনিরপেক্ষতা” ও “সমাজতন্ত্র” শব্দ দুটিকে ভারতীয় সংবিধান থেকে সরিয়ে দিয়ে “রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার” আদর্শ কে অবলম্বন করে, গণতান্ত্রিক হিন্দু রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করা।
ষষ্ঠ সংকল্প
অবিলম্বে ওয়াকফ আইন, উপাসনার স্থান আইন 1991 এবং সাচ্চার কমিটির সুপারিশগুলির অবিলম্বে বাতিল এবং সমাপ্তি। ভারতের সংবিধানের 30 নং অনুচ্ছেদের সংশোধন করে হিন্দুদের তাদের গুরুকুল শিক্ষা ব্যবস্থা ও স্বায়ত্তশাসিতভাবে তা পরিচালনা করবার পূর্ণ অধিকার প্রদান করা। ভারতবর্ষের সংবিধানে বিরাজমান, সনাতন সংস্কৃতি ও সভ্যতার ক্ষতি করে এমন নিবন্ধ, আইন ও ধারা গুলির পর্যালোচনা করে সেই গুলির নিরস্ত্রীকরণ করা। “লাভ জিহাদ” ও “ধর্মান্তরকরণ” কে সম্পূর্ণ রূপে কঠিন দণ্ডনীয় অপরাধ রূপে গণ্য করে, পরিপূর্ণ নিষেধাজ্ঞাকে কার্যকর করা।
সপ্তম সংকল্প
কেবলমাত্র উন্নয়ন নয়, আধ্যাত্ম্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, আঞ্চলিক ভাষা ও পরিবেশের সাথে সঙ্গতি রেখে পরিপূর্ণ উন্নয়ন করা হবে। সেনাবাহিনীর পুরোনো ঐতিহ্য অক্ষুন্ন রাখা, সেনা ও পুলিশ ব্যবস্থা শক্তিশালী ও আধুনিকীকরণ করা ও সৈনিক পরিবারের মর্যাদা রক্ষা করা হবে।
'নির্বাচিত জনপ্রিয় প্রশ্ন FAQ(s)
কংগ্রেস স্বাধীনতার আগে এবং পরে ব্রিটিশদের সহায়তায় ভারতেরই অভ্যন্তরে একটি ভাসা-ভাসা political state তৈরি করেছিল। এই শয়তানি নেক্সাস কংগ্রেসের অত্যাচারী শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করেছিল এবং ভারতের নেতা-আমলাদের সস্তা জনপ্রিয়তা এবং বৈভবশালী হতে সাহায্য করেছিল। এই কংগ্রেসই স্বাধীনতার পর থেকে মুসলিমদেরকে রাজনৈতিকভাবে একত্রিত করার এবং হিন্দুদের চিরতরে বিভক্ত করার জঘন্য কর্মসূচী শুরু করে, যাতে এই সংখ্যালঘু এলিট বাবু-সমাজ দীর্ঘ সময়ের জন্য সংখ্যাগুরু হিন্দুদের ওপর নির্বিঘ্নে ছড়ি ঘোরাতে পারে। এর জন্য কংগ্রেস, কমিউনিস্ট, এবং ইসলামিস্টরা বেশ কয়েকটি এজেন্ডা বেছে নেয়:
(i) বর্ণ ব্যবস্থাকে Caste System -এ পরিবর্তন করা এবং Caste identity politics প্রবর্তন,
(ii) তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানে সংখ্যালঘু অধিকার প্রবর্তন,
(iii) হিন্দু অনুভূতিকে হেয় করে এমন মিথ্যা ইতিহাস শেখানো এবং জিম্মি হিন্দু তৈরি করা, যারা নিজেদেরই হিন্দু ইতিহাস, হিন্দু ঐতিহ্য, এবং হিন্দু মূল্যবোধকে ঘৃণা করবে।
যেহেতু হিন্দু সমাজের কাছে বরাবরই সাহসী, দৃপ্ত ‘হিন্দুত্ব’ ন্যারেটিভের অভাব ছিল, তাই কংগ্রেস-বিরোধী পার্টিগুলিও কংগ্রেস-কমিউনিস্টদের এই ফাঁদে পা দেয়। কালক্রমে হিন্দু সমাজের ঐক্যখণ্ডন এবং সংখ্যালঘু সমাজের একত্রীকরণের এই বিষাক্ত রেসিপি ভারতীয় রাজনীতির মূল রেসিপি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভোটের জাঁতাকলে পড়ে তথাকথিত হিন্দুবাদী দলগুলিও এই ধ্বংসাত্মক খেলায় মেতেছে। তাই তো যখন বিজেপি ওড়িশার BJD সরকারকে caste census করতে প্ররোচনা দেয়, বা মোদী আম্বেদকারবাদীদের সভায় তথাকথিত উচ্চবর্ণের মানুষদের বিরুদ্ধে ‘হিসাব বরাবর করা’-র কথা বলে, বা মন্দিরের দৈব সম্পত্তি চুরি করে হজযাত্রার জন্য ভর্তুকি দেয়, বা কানহাইয়া লাল-এর গলা কেটে গেলেও ভারতের সমস্ত দল নিশ্চুপ থেকে যায়, তখন বুঝতে অসুবিধে হয় না যে ভারতের রাজনীতি,শাসনতন্ত্র এবং ন্যায়বিচারের ঝোঁক সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর বিরুদ্ধাচারে মত্ত।
এর সাথে যোগ হয়েছে সংখ্যাগুরু হিন্দু সমাজের ট্যাক্সের টাকায় সংখ্যালঘু সমাজের মাত্রাতিরিক্ত পোষণ এবং তুষ্টিকরণ – সাথে সাথে হিন্দুদের শিক্ষা- এবং ধর্ম-সংস্থান নির্মাণ, হিন্দু ধর্ম প্রচার ও প্রসার ইত্যাদি থেকে আইনিভাবে হিন্দুদের বঞ্চিত করা। এর ফলস্বরূপ শহুরে হিন্দু, SC এবং ST হিন্দুসমাজ ধীরে ধীরে হিন্দুত্বের মূল ধারা থেকে দূরে সরে গেছে। সেজন্য এই সমাজকে ধর্মান্তরিত করা এবং হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধাচারণে ব্যবহার করা রাষ্ট্র এবং মুল্লা-মিশনারির মতো সাম্প্রদায়িক শক্তিদের জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। আর সেই ধর্মান্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় ফান্ডিং এই শক্তিগুলি সরকার থেকে ভর্তুকির নামে আদায় করে – যে ভর্তুকি কালান্তরে সরকারের কব্জা করা হিন্দু মন্দিরগুলির অবাধ লুঠ থেকে আসে।
একম সনাতন ভারতের মূল লক্ষ্য এসমস্ত স্থবিরতা এবং ষড়যন্ত্র থেকে হিন্দু সমাজকে রাজনৈতিকভাবে টেনে বের করা, যাতে হিন্দু সমাজ নিজের আত্মরক্ষা এবং আত্মসম্মানের কঠিন লড়াই মাথা উঁচু করে লড়তে পারে। আমরা একদিকে যেমন বিগত এক সহস্রাব্দ ধরে ঘটে চলা হিন্দুহত্যা এবং হত্যাকারী শক্তিগুলির ডক্ট্রিন এবং ইতিহাস সম্পর্কে হিন্দু সমাজকে ওয়াকিবহাল করে চলেছি, তেমনি জাতি-রাজ্য-ভাষা-নির্বিশেষে সমস্ত হিন্দুদের একত্রিত করে রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলের লড়াইতে প্রখর নেতৃত্ব দিয়ে চলেছি।
আমাদের বিশ্বাস: ভারতের বুকে নিরপেক্ষ, উদারবাদী রাজনীতি সনাতনের শাশ্বত, মানবতাবাদী আদর্শ থেকেই উৎসারিত হতে পারে। সনাতন-ই ভারতের একমাত্র ধর্ম এবং সনাতনের কল্যাণ-ই ভারতের কল্যাণ। সেই নিরীখে সনাতনী হিন্দুত্ববাদই একম সনাতন ভারতের প্রথম এবং একমাত্র মতাদর্শ।
আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা কট্টর ন্যাশনালিস্ট। একম সনাতন ভারতের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডভোকেট শ্রী অঙ্কুর শর্মা, যিনি জম্মু-কাশ্মীরে আইনি লড়াই লড়ে রোশনি Act -কে নিরস্ত করেছেন এবং ল্যান্ড জিহাদের মতো করাল অভিশাপ থেকে জম্মুর ভূমিকে বাঁচিয়েছেন।
মিডিয়া এবং ইন্টেলেকচুয়াল সেল-এ আছেন শ্রী সন্দীপ দেব, যিনি একজন স্বনামধন্য সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার-প্রাপ্ত লেখক-পত্রকার এবং যার নির্ভীক কলমে UPA সরকারের একাধিক দুর্নীতি উদ্ঘাটিত হয়েছে।
একম সনাতন ভারত:পশ্চিমবঙ্গের সভাপতি শ্রী অনিন্দ্য নন্দী, যিনি ভারতীয় নৌবাহিনীকে দেড় দশকের বেশি সময় ধরে সেবা দিয়ে এসেছেন এবং তারপর হিন্দু বাঙালিকে সংগঠিত করার স্বার্থে একাধিক হিন্দু মঞ্চ এবং সংগঠনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
এছাড়াও অগণিত সাধুবৃন্দ, ছাত্র-যুব-বয়োজ্যেষ্ঠ মননশীল ব্যক্তি একম সনাতন ভারতের ছাতার তলায় হিন্দুত্বের জন্য অহর্নিশ কাজ করে চলেছেন।
কংগ্রেস-বিজেপি-কমিউনিস্ট-ইসলামিস্টদের শরিয়াবাদী হিন্দুবিরোধী রাজনীতিতে যেসব সনাতনী তিতিবিরক্ত হয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন, ‘বিকল্প কী’, তাদের জন্য একম সনাতন ভারত কিন্তু অকাট্য রাজনৈতিক বিকল্প। আমরা কট্টর সনাতনী হিন্দুত্ববাদী দল। আমরা নিরপেক্ষ কিন্তু হিন্দুবিরোধী সেক্যুলারিজমের পক্ষ নিই না। চারদিকে যখন সনাতনের ওপর বারংবার আঘাত নেমে আসছে এবং সনাতনীদের সমূলে ধ্বংস করার হত্যাবাদী রাজনীতি চলছে, তখন একম সনাতন ভারত বলিষ্ঠভাবে সনাতনকে রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর।
মানুষও তাই অভূতপূর্বভাবে একম সনাতন ভারতকে দেশব্যাপী অকুন্ঠ সমর্থন দিচ্ছেন। এই কয়েক মাসেই একম সনাতন ভারতের শাখা এবং সাংগঠনিক কর্মকান্ড প্রতিটি রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। জম্মুতে ঘটে চলা ল্যান্ড জিহাদ-এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এবং রোশনি আইনকে নিরস্ত করা থেকে শুরু করে উদয়নিধি স্তালিনের মতো তামিলনাড়ুর মন্ত্রীকে সনাতন-হত্যামূলক মন্তব্যের জন্য আইনিভাবে বুক করা, বা পাঞ্জাব-হরিয়ানার অবৈধ মসজিদকে মন্দিরে রূপান্তরিত করা, বা পশ্চিমবঙ্গের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রের উদ্ঘাটন করে পশ্চিমবঙ্গ দিবস-এর যথাযথ দিনে পালনের জন্য এবং ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডে-র ঘটনার স্মরণে আন্দোলনে নামা –একম সনাতন ভারত সনাতনের স্বার্থে লড়াইকে ধর্ম মনে করেই লড়ে চলেছে, এবং আগামী দিনেও নির্ভীকভাবে লড়বে।
সবচেয়ে বড় কথা, যেসব ছদ্ম-হিন্দুত্ববাদী দলগুলি হিন্দুত্বের মুখোশ পরে সাধারণ মানুষকে বোকা বানায়, তাদের মুখোশ রাজনৈতিক-বৌদ্ধিক-সাংগঠনিকভাবে টেনে ছিঁড়ে ফেলতে একম সনাতন ভারত বদ্ধপরিকর। আমরা কট্টর সনাতন — তাই মেকি হিন্দুত্ববাদের জন্য আমরা স্বয়ং যমদূত।
কমিউনিজম, শরিয়া চক্র, সংখ্যালঘুবাদ, এবং জিহাদের ঘুন যেভাবে বিগত সত্তর বছর ধরে এই দেশকে নষ্ট করে চলেছে, সেখান থেকে সনাতনানুযায়ী নতুন দিশা দেওয়া আমাদের রাজনীতির একমাত্র লক্ষ্য। এই প্রসঙ্গে আমরা আমাদের ‘সপ্ত সংকল্প’ প্রকাশ করেছি যেখানে উদ্ধৃত আছে:
১। এই ভারতের সনাতন চরিত্র বজায় রাখার জন্য ইন্ডিয়ান স্টেট দায়বদ্ধ থাকবে। হিন্দু জেনোসাইড এবং হিন্দুদের ওপর জিহাদ চালানোর শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড।
২। মাইনোরিটি তারাই হবে যাদের জনসংখ্যা ৫%এর নিচে।
৩। প্রাচীন মন্দিরগুলির পুনর্নির্মাণ এবং সংস্কার।
৪। হিমালয় হিন্দুত্বের উৎস, তাই হিমালয়ের শান্তি চরিত্র অক্ষুন্ন রাখ।
৫। গোবংশ, রামসেতু এবং গঙ্গাকে ন্যাশনাল হেরিটেজ ঘোষণা করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার।
৬। হিন্দুবিরোধী ওয়াকফ আইন, উপাসনাস্থল আইন, এবং সাচার কমিটির নিদানকে নিরস্ত এবং ভন্ডুল করা। হিন্দুদের স্বশাসিত শিক্ষাকেন্দ্র খোলার অধিকার দেওয়া।
৭। ইতিহাস, অধ্যাত্ম, সংস্কৃতি, সমাজবোধ, পরিবেশ সচেতনতা, এবং স্থানীয় ভাষার স্বাভিমান – এই বিষয়ে কিশোর এবং যুবাদের সঠিকভাবে শিক্ষিত করে দেশের সার্বিক উন্নয়ন।
এই কয়েক মাসেই একম সনাতন ভারতের শাখা এবং সাংগঠনিক কর্মকান্ড প্রতিটি রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। জম্মুতে ঘটে চলা ল্যান্ড জিহাদ-এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এবং রোশনি আইনকে নিরস্ত করা থেকে শুরু করে উদয়নিধি স্তালিনের মতো তামিলনাড়ুর মন্ত্রীকে সনাতন-হত্যামূলক মন্তব্যের জন্য আইনিভাবে বুক করা, বা পাঞ্জাব-হরিয়ানার অবৈধ মসজিদকে মন্দিরে রূপান্তরিত করা, বা পশ্চিমবঙ্গের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রের উদ্ঘাটন করে পশ্চিমবঙ্গ দিবস-এর যথাযথ দিনে পালনের জন্য এবং ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডে-র ঘটনার স্মরণে আন্দোলনে নামা –একম সনাতন ভারত সনাতনের স্বার্থে লড়াইকে ধর্ম মনে করেই লড়ে চলেছে, এবং আগামী দিনেও নির্ভীকভাবে লড়বে।
F.A.Q
Contact Us
- B-145, Sonali Park, Bansdroni, Kolkata - 700070
- +91 7450050054
- info@sanatanbharat.online